Saturday, March 30, 2019

এই ধুলো ধুলো শহর তোমার....

এই ধুলো ধুলো শহর তোমার আমার। আসতে পার।চলে যেতে পার।এই পৃথিবীর বিষন্ন ধুলোয় মিশে যেতে পার।তবু, এই বিষাদগ্রস্ত মেঘময় প্রাচীন শহর বারবার তোমাকে ফিরে পেতে চাইবে এই করুণ নেক্রপলিসে। আগুনের দিন গুণছে সকালবাস স্টপে একা আলোর পথিক রাত ঝমঝম দিনের অসুখ পুড়ছে শহর। যে গল্পের নাম ঠিকানা আমার কাছে আজও অজানা সেই গল্পে ঠায় দাঁড়িয়ে গাইছি এ গান এসো আমার শহরে না বলা গল্পের অহেতুক ভীড়ে। জানি কোনোদিন ফিরে পাব ফিরবার গান আর কোনো দিন মুছে ফেলো সব নাম নিশানা আলোর পথিক। প্রতিশোধ গুলো জমা পড়ে থাক শূন্য ডানায় গভীর বিষাদ ধুলোয় জলে ভিজে একাকার অচিন শহর। এসো আমার শহরে না বলা গল্পের অহেতুক ভীড়ে।

Tuesday, March 26, 2019

# তথাকথিত_ভাল_মানুষি শুনো মেয়ে,কয়েকস্তর মেদ কিংবা কয়েকস্তর মেলানিন এদিক ওদিক করলেই তোমার দিকে দৃষ্টিটা ৩৬০ ডিগ্রী এঙ্গেলে ঘুরতে থাকবে তথাকথিত কিছু ভাল মানুষদের।প্রথমেই বলে নেই আমি কোন কবির লেখা কবিতার বনলতা সেন,নীড়া চরিত্র নই কিংবা কোন উপন্যাসের লাবন্য,রুপা বা জয়িতাও নই।আমি শুধুই আমিইই।আমার এই আমিটার নিজস্বতা শুধুই আমার।যে চোখের জলে লেপ্টে যাওয়া কাজল মুছে,সে চোখেও শাণিত ধার থাকে।আমি কিন্তু এখানে কোন ফেমিনিজম নিয়ে কেচ্ছা কাহিনী বলছি না।আমি তাদের বলছি যারা তথাকথিত সমাজের তথাকথিত ভাল মানুষ। যারা তাদের দৃষ্টি দিয়ে কয়েক ক্যালরি মেদ কিংবা কয়েকস্তর মেলানিন মেপে রাতে ঘরে ফিরেই সামাজিক মাধ্যমগুলোতে বুলি ছাড়েন।আর তাদের সেই বুলিতে মাতালকৃত তোষামুদে মানবগোষ্ঠীর এপ্রিশিয়েটমূলক কমপ্লিমেন্ট!!কে বলেছে ভাই, থামুন না অনেক তো হলো! যদি তোষামোদ রপ্তানি করার স্কোপ থাকতো তাহলে বোধোয় আমাদের দেশ এগিয়ে থাকত।আপনারা পারেন ও বটে।বেশি বললে তো আবার ফেমিনিজম নিয়ে বুলি আউরাচ্ছি বলে মনে হবে।সে যাই হোক এই সব তথাকথিত সমাজের তথাকথিত Homo sapiens দের দৃষ্টি পরিবর্তন হবার নয় যদি হত তাহলে Alice Walker বলতেন না --"The most common way people give up their attitude is by thinking but they don't have any.....""
এখনো কিছু সম্পর্ক আছে, যে সম্পর্কে ছেলেটা মেয়েটার কাছে ন্যুড চায় না। মেয়েটিকে একটা নজর দেখতে চায় শুধু। . কিংবা ভাবে, আচ্ছা- ঘুমন্ত অবস্থায় মেয়েটিকে দেখতে কেমন লাগবে? নিশ্চয়ই নিষ্পাপ শিশুদের মত, তাই না? মেয়েটার ঘুমন্ত মুখের ছবি যদি একটাবার দেখা যেত! . কিছু সম্পর্ক এখনো আছে, যেখানে ছেলেটা মুঠোফোনের অপরপাশে অন্য কোনো শব্দ না, মেয়েটার কণ্ঠে ‘হ্যালো’ শুনলেই খুশি হয়ে যায়। খুশিটা অবশ্য প্রকাশ করে না। ছেলেদের অনেক সময় অনেক কিছু প্রকাশ করতে নেই। . এখনো কিছু সম্পর্কে কোথাও ঘুরতে গেলে ছেলেটা চিপা-চাপা খোঁজে না। তারা পাশাপাশি বসে থাকে। হয়তো মেয়েটার হাতটা ধরে রাখে কিছুক্ষণ। ছেলেটার তখন মনে হয়, এভাবেই মেয়েটার পাশে বসে, মেয়েটার হাত ধরে কাটিয়ে দেয়া যাবে একটা জনম। . কিছু সম্পর্ক এখনো আছে, যেখানে ছেলেটার চুমুর চিন্তাভাবনা শুধুমাত্র মেয়েটার ঠোঁটেই আটকে থাকে না, মাঝেমাঝে মেয়েটার কপালের চুল গুলো সরিয়ে সেখানেও একটাবার ঠোঁট ছোঁয়াতে ইচ্ছে করে। . কিছু সম্পর্কে আসলেই এখনো আছে, যেখানে ছেলেটার মাঝেমাঝে মেয়েটার কপালে টিপ লাগিয়ে দিতে ইচ্ছে করে। অন্যকিছু লাগাতে না। . এখন আবার,, এই রকম সম্পর্ক এখন আর নাই- টাইপের কমেন্ট করে মেজাজ খারাপ করবেন না। আপনি এমন সম্পর্ক এখন আর দেখতে পান না, কিংবা দেখতে পারেন না, সেটা আপনার ব্যর্থতা। আমার না।



তোমার চোখে জল কেন? ভালবেসেছি বলে। তোমার চোখে নেই? শুকিয়ে গেছে। তারপর, কি করলে এতদিন? কাঁদলাম। তুমি? লেখালেখি। কবিতা? কই শুনাও। শুনবে? তবে বলি- 'আমি যেন আর আমি নেই, ভোর হয় আগের মতই শুধু আমি জেগে থাকি' কেন? তোমাকে না কতবার রাত জাগতে বারণ করেছি। অমাবশ্যার খেয়ালি চাঁদ, আমাকে জাগিয়ে রাখে সারারাত। তোমাকে ও কি তাই? জানিনা, তবে, আমি হারিয়ে ফেলেছি নিজেকে তুমি ও কি তাই? আমি বিলীন হয়ে গেছি। কবে? বুঝতে পারিনি, শুধু বুঝেছে আমার ঘুমহীন দু'চোখ, আর জেগে থাকা ঐ পাখিটা, সাথিহারা বেদনায় যে ক্ষণে ক্ষণে কেঁদে উঠে। তাই? আমার সময় কাটে অস্থিরতায়। কেন? বুকের প্রতিটি স্পন্দন, ভালবাসি ভালবাসি বলে চেঁচায়। তোমার ও কি তাই? আমি মরি নিদারুণ ঘোরে, মনের অজান্তে ভালবেসেছি যারে, হৃদয় পুড়ে প্রত্যহ তার তরে। ভালবেসেছ তবে, জানতে পেরেছ কবে? আমি জানিনে, শুধু জানে আমার শুকিয়ে যাওয়া হৃদয়, যেখানে ক্ষণে ক্ষণে আর্তি বেরোয়। রহস্যময় স্বভাব তোমার, একি তবে সত্য, নাকি ভেবে নেব এও তোমার নিছক খেলা? আমার বলার নেই কিছুই, শুধু বলব, জোনাকী'দের কাছে জেনে নিও প্রতিটি সন্ধ্যেবেলা
অক্সিজেন
Moon Clavious

Saturday, March 23, 2019

তোমার পথে

তোমার পথে


__________মোঃরুহুলআমিন




কেমন মৃত্যুর মতো পাশে পড়ে আছো কবিতা (২) তোমার পথে নামতে গহীন জল কেমন জলের মতো বয়ে যাচ্ছি আমি আমার পথে দরজা দিতে হাজার প্রিয়তমা ক্লান্তিকর সঙ্গোপন এই সব ভাবনা (২) হাজার রৌদ্দুরে ব্যস্ত পৃথিবীর চৌমাথা অলস গৃহ তেপান্তর ছাড়িয়ে তোর কাছে একা তোর পথে হাঁটতেই গভীর নির্জন দুই দিকে শস্য ক্ষেত চিরনিদ্রিত জনসভা কেমন সভা করে আছো শূন্যতা (২) মৃত্যুর ট্রেন অপার জনমের আশা সবার মাঝে গভীর করে ঘিরে রাখে হে উম্মাদ বসন্তের বিহঙ্গ ডানার গৃহ কাতরতা (২) খুব কোন সমাধান নেই অধবা নেই কোন উদ্দেশ্য শুধু মৃত্যুর মতো পাশে পড়ে থাকা আমার ভালোবাসা আমার জন্মের বনপথ ছেড়ে উড়ে গেল চোখ গেল পাখি শুধু মৃত্যুর মতো পাশে পড়ে থাকা আমার ভালোবাসা চোখ গেল পাখি আমার জন্ম জন্মান্তরের নিরলস অন্ধতা মৃত্যুর ট্রেন অপার মানব জীবন আশা সবার মাঝে গহীন করে ঘিরে রাখে উম্মাদ বসন্তের বিহঙ্গ ডানা তোর গৃহ কাতরতা দুই দিকে শস্য ক্ষেত চিরনিদ্রিত জনসভা কেমন সভা করে আছো শূন্যতা কেমন সভা করে আছো হে মহামহি শূন্যতা কেমন মৃত্যুর মতো পাশে পড়ে আছো আমার কবিতা তোমার পথে নামতে গহীন জল হে মৃত্যুর ট্রেন অপার মানব জীবন আশা তোমার পথে হাঁটতেই গভীর নির্জন (২)




Visit personal  blog https://www.blogger.com/blogger.g…




আমার ছেলেবেলা

আজ আমার ছেলেবেলা, ছোট লাল-নীল
গামছাখানি কোমরে জড়িয়ে হিম ভোর হেমন্তে,
কি জানি কী শিহরণবোধে কেটেছি কাঁচাসোনা ধান
বাতাসে নবান্নের ঘ্রাণে গন্ধে..!
থির-থির কাঁপি তোবু হয়না ফেরা বাড়ি
অতঃপর বাড়িতে এলাম যখন, মা’য়ের অপেক্ষার তখন শেষ প্রহর
কোনোমতে হাত দুটি ধরে
ছোট নীল গামছা আঁকড়ে থাকা কোমর , দে থাপ্পর..!
উফঃ কিযে লাগে, শরীর পানিতে ভেজা
শীত-শীত জলে আহা কিযে শাস্তি, কুঁয়োর বালতি বোঝাই পানি ঢেলে
গা-গতর পরিস্কার, ঠোট মূখ বাঁকা করে ধ্রুপদী তালে নেচে উঠি যেনো
মা রেগে বলে, আর যাবি ? আমি শুধু নাচি, মা’ জড়িয়ে ধরে আঁচলখানি মেলে..!
তোবুও হয়নি লাজ মোটে
আবারও তমিজের সাথে স্কুলবই সবকিছু ফেলে, ভোর সকালের হিম ভোরে
আমি যেতেক-তেতেক,
ছোট্ট লাল গামছার আড়ালে কি জানি কিসের নেশায়, কী ঘোরে...!
ধান ভাংগা ঢেঁকির মুখরিত তালে
ভাঁপা-পিঠে, নতুন চালের ভাত,
শীতে জমে থাকা থক্-থকে শোলমাছ ঝোলে-ঝালে
আ-হা মুখে দেওয়ার কিযে স্বাদ..!
আজোও মায়ের জলভেজা হাতে থাপর খানি লোভি
আজ আমার ছেলেবেলা করে নাচানাচি, বাতাসে নবান্নের ঘ্রাণে-গন্ধে
আমি মাকে খুঁজি ; অথচ মা’ খুঁজেছিল এদিন আমাকে
আজ হেমন্তে...!!

Tuesday, March 19, 2019

পথিক







দাড়াও পথিক......কিসের সন্ধানে ঘর ছেড়েছ তুমি???
আমার বুকে সবকিছুর আয়োজন আছে। নিয়ন বাতির আলোতে জেগে থাকা ছোট্ট এই নগরীতে মানবীর রুপ-রস-গন্ধ আছে, আরও আছে মৌমাছি প্রজাপতির মিলন মেলা।
তোমার মত পথিকদের যেমন তৃষ্ণা আছে, তৃষ্ণা নিবারনের জলও রয়েছে আমারি বুকে।
প্রাণের স্পন্দন আছে,শিহরন আছে।
জীবনের সমস্ত রং আছে।
এখানে দক্ষিণা হাওয়া আছে.......
চাঁদনী রাত আছে,কুয়াশা ভেঁজা শিশির আছে,
আর, এই শহুরে জীবনের সমস্ত আয়োজন
আছে!
সময়ের প্রয়োজনে সবকিছুই মিলে এই শহরে, আবার সময়ের প্রয়োজনে সবকিছুই মিলিয়ে যায় শুন্যে.....
যার যার নদীস্রোত বইতে থাকে আপনমনে।
কিছু নদীস্রোত অবিরাম বইতে থাকে, কিছু নদীস্রোত অন্যদিকে বাক নেয়..... আর কিছু কিছু নদীস্রোত চড়ে গিয়ে আটকে পড়ে। 
                                                                                                             
                                                                                                                                       __________মোঃরুহুলআমিন

Monday, March 18, 2019

একটি লাল গোলাপ


 উৎসর্গঃ "শশী"কে

__________মোঃরুহুলআমিন





মাদের আধুনিক সমাজের নিত্য দিনের ভালোবাসা দেখে আতংকে থাকে আমার ভেতর ক্লান্ত হয়েপরে বাহির.

জেনোনা আমার ভালোবাসা তাদের সাথে মিশ্রিত হয়েযায় .

এমন কি দিতেও ভয় হয়
আমার মানবীকে .

ওই লাল গোলাপ কে বিস্বাস করেই হাটু ভেংয়ে
ছলনাভরা ভালোবাসি বলেওঠা

প্রেমিকগুলোকে নিদ্বিধায় দিয়ে
দিতো নব প্রেমিকারা মন নামক পৃথিবীটা

তাই এ শহরের মন ভাঙা প্রিমিকারা
গোলাপ কে করে অবিস্বাস করে ঘৃনা

সেই অবিস্বাস আর ঘৃনায় প্রতিটি গোলাপ আজ আহত

তাই লাল গোলাপে আমার ভয়
আমার ভালোবাসা নাজানি গোলাপের মতো হয় আহত

তবে শোনো তোমায় বলছি মনমানবী

আজ এসো এসো তুমি আমার মন গগনে

মিথ্যে ভালোবাসা মাখা বা আহত লাল গোলাপে নয়

স্বাগত জানাবো তোমায় অনন্ত প্রেমএর টানে

মাটির বুকে ঝরেপড়া বৃষ্টিবেজা কদমে





Sunday, March 17, 2019

কেনো আজ ভালো থাকার অভিনয় করতে হয়?




উৎসর্গঃ "শশী"কে

__________মোঃরুহুলআমিন



"কলেজ বা ভার্সিটি পড়ুয়া কারো মন খারাপ দেখলে আশপাশ থেকে ধরে নেয়া হয়, সে প্রেমজনিত কোন
কষ্টে ভুগতেছে ... অথচ তার হয়তো ঐ মূহুর্তে মায়েরকথা মনে পড়ছিলো !!
যে চাপা স্বভাবের ছেলেটা ভার্সিটিতে উঠেও মেয়েদের কে এড়িয়ে চলে, সবাই ধরে নেয়, মেয়ে নিয়ে তার কোন তিক্ত অভিজ্ঞতা আছে অতীতে ... কেউ জানে না, ছেলেটা আসলে চাপা স্বভাবের ... চাইলেও সহজে মিশতে পারে না মেয়েদের সাথে !!  

যে মেয়েটা প্রেম করবে না বলে খুব শক্ত পার্সোনালিটি বজায় রেখে চলে, সবাই ধরে নেয়, মেয়েটা নিশ্চয়ই কখনো প্রেমে ব্যর্থ হয়েছিল ...অথচ কেউ জানে না, তার জীবনে কখনো প্রেম আসে নি !! গুনগুন করে গান গাইতে থাকা ছেলেটার দিকে আঙ্গুল তুলে বলা হয়ঃ "নিশ্চয়ই সে প্রেমে পড়েছে" অথচ সে এমনি এমনিই গান গাইছিলো !!


খুব যত্ন করে সেজেগুজে বাইরে বের হওয়া
মেয়েটাকে সবাই বলেঃ "ছেলেদের ইমপ্রেস করতেই সে এত সাজগোজ করে" অথচ শুধুমাত্র নিজের ভালোলাগার জন্যই সাজে সে - কেউ বিশ্বাস করবে না ওটা !! সানগ্লাস পরা ছেলেটাকে নিয়ে ব্যঙ্গ করে সবাই ...
ক'জন জানে যে তার চোখে ইনফেকশন ??


রাত ১২ টায় ফোন ওয়েটিং পেলেই ভেবে নেয়া হয়, সে প্রেম করছে ... সারাদিন ব্যস্ত থাকার পর সে বাবার
সাথেই কথা বলছিলো !! প্রতিনিয়ত কষ্টের গল্প লেখা ছেলেটা কখনোই ছ্যাঁক খায় নি, সে আসলে দুঃখবিলাসী
সারারাত জেগে থাকা মেয়েটা সন্দেহজনক কিছু করে না, গল্পের বই পড়েই কাটিয়ে দেয় পুরোটা রাত !!
পড়াশুনায় প্রচন্ড সিরিয়াস ছেলেটা আসলে "আঁতেল" না ... পরিবারের একমাত্র অবলম্বন সে, বাবা-মা কে
খাওয়ানোর জন্য তাকে ভালো রেজাল্ট করতেই হবে ... আর উপায় নেই যে !


বন্ধুদের হ্যাংআউটে না গিয়ে যে ছেলেটা চুপচাপ একা একা বসে থাকে, সে অসামাজিক না ... তার
পকেটে আসলে টাকা নেই !! ছেলেটার মাথায় হাত রেখে জিজ্ঞেস করে না কেউ, আসলে কী হয়েছে তার ... মেয়েটার চোখের দিকে তাকিয়ে কেউ জানতে চায় না সত্যিটা আসলে কি ... সবাই নিজের মত ভুল বুঝে যায় ... ভুল ধারণা নিয়েইবসে থাকে ... ভুল বিচার করেই চলে যায় !!


বিচিত্র এই পৃথিবী ... এখানে সবাই অন্যকে আসামীর কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়ে নিজে বিচারক এর চেয়ারে বসে
থাকে ... কাঠগড়ায় দাঁড়ানো মানুষটা আসলে আসামী না ... বিচারকের চেয়ারে বসা মানুষটার আসলে
অধিকার নেই কাউকে বিচার করার ... অন্য কে বিচার করতেই সবাই ব্যস্ত ... সত্যিটা খুঁজতে যাওয়ার সময়
কারো নেই



https://www.facebook.com/profile.php?id=100009159829300






সুখ, ভালোবাসা, আদর

জীবনকে সঠিক পথে চলতে কষ্ট করে পড়ার অনুরোধ রইল ----------------------- ১. ঘুম থেকে উঠে নামাজ ও স্রষ্টার প্রতি আপনার আজকের প্রার্থনা করে নিন। ...