Monday, July 22, 2019

কেন জানি আজ এত বেশি মনে পড়ছে তোমায়,,,

কেন জানি আজ এত বেশি মনে পড়ছে তোমায়,,, জানি আমি তোমাকে পাব না,,, আমি তো তোমার কোন ক্ষতি করিনি.... সুধু তোমার ভালোবেসে ছিলাম অবুঝের মতো, আমার পাগলামি দেখে হাসতে,,, আর বলতে এমন ভাবে ভালোবেসো না... যদি আমি হারিয়ে যাই তখন খুব বেশি কষ্ট হবে তোমার. কথা টা কানে নেইনি আমার হ্নদয় উজার করে দিয়েছিলাম তোমায় পাবো বলে.. আমি কোনদিন স্বপ্নেও ভাবিনি সব আশা ভেঙ্গে যাবে .. তোমার কোন দোষ আমি দোষ দিবনা ,, হয়তো নিয়তি ই আমার প্রতিকূলে ছিলো... শুনেছি ভালোবাসা নাকি হাসতে শেখায়,, তবে তোমার ভালোবাসা তো আমাকে কাঁদতে শিখালো. সেদিন তুমি বলেছিলে তোমার জীবন থাকতে আমার ভুলে যাবা না... কিন্তু এখন কী হলো সেই তুমিই আজ অন্যের ভূবনের বাসিন্দা.. তোমার সেই কথার মূল্য আজ কোথায়,,, তোমাকে ভালোবেসে কষ্টের পৃথিবীটা চিনেছি... তুমি আজ আমার কাছে থেকেও অনেক দুরে ,, হয়তো বা বেশ ভালো আছো ভালো থাকাটাই স্বাভাবিক.... কারণ তোমার জীবনে সবচেয়ে বিরঔিকর মানুষটা এখন আর তোমার জীবনে নেই.... সত্যিই আমি বুঝতে পারিনি কতটা ভালোবেসে ছিলাম তোমায়.... তবে একদিন স্বার্থপরের মতো সব ভুলে যাবো.. মাজে মাজে নিজেকে প্রশ্ন করি ...... এত ভালোবাসার পরও চলে গেলে..... তাহলে কী তুমি আমার যোগ্য নও.... না আমি তোমার যোগ্য ছিলাম না,,,,, কী অদ্ভত তুমি বদলে গেছো .... কিন্তু আমি এখনোও তোমাকে বুলতে পারনি,,,, তাই স্মৃতি গুলো তোমার মতো বদলে গেছে...., তাই আনন্দ আর স্বপ্ন থেকে যন্ত্রানা হয়ে গেছে,,,,,,, তার পরেও তোমায় অভিশাপ দিব না.... আজও হয়তো আগের চেয়ে অনেক ভালোবাসি তোমায়।





"কেউ কাউকে ছাড়া মারা যায় না,

আমি আজকাল ভালো আছি
- জয়ন্ত কুমার দুবে। "কেউ কাউকে ছাড়া মারা যায় না, শুধু অভ্যেস গুলোর পরিবর্তন করে ফেলতে হয়".. আমরা পাল্টে ফেলি রিংটোন, সিমকার্ড, হোয়াটসঅ্যাপ ডিপি ,এমনকি একসময় মোবাইলটাও পাল্টে ফেলি। আস্তে আস্তে ভুলতে থাকি চেনা মুখটা। প্রথম প্রথম ভুলে থাকার অ্যাক্টিং করি ; গুগলে " মোস্ট হার্ট ব্রেকিং স্যাড সং" লিখে সার্চ করি , প্রাক্তন এর ছবি দেখি। একলা ঘরে শুয়ে শুয়ে প্রাক্তনের চিন্তায় বিভোর থাকি, আবার অনেকেই আমরা ফেসবুকের কবি তে পরিণত হয়ে যাই। কত শব্দের খেলা চলে প্রাক্তন কে নিয়ে, আহা ! কতই না ভালোবাসা! । মাঝরাতে সদ্যোজাত কবির ঠোঁটে একটা গোল্ড ফ্লেক, হাতে কলম, মনে হচ্ছে আজ সমস্ত বিশ্বটাকে দুমড়েমুচড়ে শেষ করে ফেলবে খাতার পাতায়। লিখতে লিখতে চোখের কোনে জল, একটু ইমোশনালি ভেঙে পড়তে পড়তেই ঘুমিয়ে পড়া। এভাবে দেখতে দেখতে প্রায় বছর খানেক কেটে যায়। মুছে যেতে থাকে তার প্রাক্তন। পূর্বে যাকে "পূর্ণিমার চাঁদের" ন্যায় কবিতায় সম্বোধন করতো, ক্রমশ সেটা অ্যাসিডিটিতে পরিণত হয়। তারপর একটা দীর্ঘশ্বাস...! ব্যাস..! এইতো বেশ ভালো আছি। স্বস্তির শ্বাস নিতে নিতে একটা হোয়াটসঅ্যাপ স্ট্যাটাস .." আমি ভীষণ ভালো আছি। আমি তো ভুলেই গেছিলাম যে 'এভাবেও ভালো থাকা যায়' .. হ্যাঁ এভাবেও বেঁচে থাকা যায়, দেখো না আমি কত ভালো ভাবে বেঁচে আছি"


https://www.blogger.com/blogger.g?blogID=7634328540880878999#allposts



অনেকদিন থেকে তোমায় কিছু বলার ছিল

অনেকদিন থেকে তোমায় কিছু বলার ছিল কী বলে সম্বোধন করব জানি না যা বললে দুজনেই অস্বস্তি এড়াবো- এমন কিছুই তো বলা উচিত, তাইনা? ' স্বামীর প্রেমিকা 'এমনটা কি সত্যিই বলা যায়? আমায় তুমি চেনো না তবে আমি চিনেছি, না না, দেখিনি তোমার ' প্রেমিক ' এর কাছে গল্প শুনে - মনে মনে ভেবেছি তোমার মুখ। হয়ত উজ্জ্বল শ্যামবর্ণা তুমি, গভীর দুটো চোখ বয়স? তা, কুড়ি বাইশ হবে। কলেজে পড়ছ, তাইনা? শুনেছি তুমি খুব সুন্দর কথা বলো তা আমি বিশ্বাস করি বটে, যখন গভীর রাতে, আমার চোখে ঘুম আসেনা, বাতাসের শব্দও স্পষ্ট হয়ে ওঠে, আমি বন্ধ কাচের দরজার ওপার থেকেও শুনতে পাই অস্ফুট ফোনালাপ। ছি ছি! ভুল ভেব না আমায় আমি কখনো শোনবার চেষ্টা করিনি। কিন্তু আবেগ কবে কার কথা শুনেছে বলো? তাই দরজা ভেদ করে সে শব্দ সীসার মত, আছড়ে পড়েছে আমার কানে। আমার স্বামী বড়ো সতর্ক মানুষ, খুব গোছানো তবুও ভুল হয়ে গেল, মানুষ তো! তোমারও হয়.. ঐ যেমন দেখোনা, একদিন দুপুরবেলা, ওর বদলে যেই আমি ফোন ধরলাম, ফোন কেটে গেল তড়িঘড়ি। বুঝলাম,ওটা তুমি ছিলে। যদিও জানতাম, তবু... এতদিন অন্তত একটা আড়াল ছিল, সেদিন সেটাও গেল। পর্দারও আর কোনো প্রয়োজন রইল না। আসলে কী জানো, মধ্যবিত্ত মানুষের - এই আড়ালটুকু বড়ো দরকার। খুব ভালোবাসো ওকে, তাইনা? আচ্ছা আমায় একবার বলবে, ভালোবাসা কাকে বলে? জানো, আমরা যখন উচ্চমাধ্যমিকের ছাত্রছাত্রী, ট্রেনে করে যেতাম, গ্রাম থেকে মফস্বলের স্কুলে, দলবেঁধে। ফিরতাম হুল্লোড় করে! এক টাকায় প্লাস্টিকের প্যাকেটে, লাল পেপসি পাওয়া যেত। ওর কন্ঠনালী বেয়ে নামা সেই লাল তরলের দিকে, তাকিয়ে থাকতাম অপলক... সেটা ভালোবাসা নয়! বর্ষাকালে ওদের বাড়িতে তালের বড়া হোত, বিকেলে ও পকেটে করে আমার জন্য নিয়ে আসত। সেটা কী ছিল? ডিম খাওয়ার সময়, কুসুমের একটু অংশ বাঁচিয়ে রাখত, আমার জন্যে.. কী বলে তাকে! জানো, একবার দুজনে ঘুরতে গিয়ে গোটা সন্ধে কাটালাম- হরেকরকম চপ খেয়ে, তুমি কি ছিলে, সেই সন্ধের কোথাও? গ্রাম্য দুটো ছেলেমেয়ে একবার গোটা ....

Saturday, July 20, 2019

হয়তো তুমি ভালো আছো



হয়তো তুমি ভালো আছো । কোন শহরে একলা বাঁচো । সেই কবে হারিয়ে যাওয়া ঘর । মুঠো খুলে খুঁজো তাকে, ফেলে আসা নামে ডাকে । শোনা যায় চেনা সে গলার স্বর । অবুঝ কথার ভিড়ে, এসেছি আবার ফিরে । দেখো কপালে আজ ভালোবাসার জ্বর । ছাপোষা এ ভালো থাকা । জানালাগুলো খুলে রাখা । দেখেছি সে পাতা ঝরা দেশ । ধুলো জমে থাকা কাঁচে, অসুখে না সুখে বাঁচে । শুরু নেই তবুও হল শেষ । নিভে যাওয়া সেই আলো, আগলে রেখে জ্বালো । যেন মুখর প্রেমে বেঁচে থাকার রেশ । বেলাশেষে বসি যদি তার পাশে, হেসে ওঠা দিনগুলো ফিরে আসে । যেন কথার টানে ছন্দে বাঁধার দায় । প্রিয় নামে সাড়া দিও যদি ডাকি । অভিমানী ডালে বসা কোনো পাখি । যেন আবার দেখা শেষের কবিতায় । না বলা কথাগুলো শোনাতে চায় ।

cheater

চলে যাওয়া মানুষ গুলো মন্দ থাকেনা,
দিব্যি ভালো থাকে তৃতীয় পক্ষের সাথে!!
.
চোর চুরি করবার পূর্বে কোন পূর্বাভাস দেয়না। চোর যখন পরিপূর্ণ ভাবে মূল্যবান জিনিস গুলো আত্মসাৎ করার চেষ্টা চালায়, তখন আমরা গভীর নিদ্রায় শায়িত থাকি। চুরি হওযার পর টের পাই বুকে এক খন্ড চিনচিনে ব্যথার। আফসোস থেকেই যায় যথাসময় ঘুমটি না ভাঙ্গার।
.
তেমনি চলে যাওয়া মানুষ গুলো চলে যাওয়ার পূর্বে আপনাকে জানানোর প্রয়োজনবোধ করেনা। তারা যদি জানিয়েই যেত তাহলে প্রতারক শব্দটির সাথে আপনি পরিচিত হতেন কিভাবে? সম্পর্ককে নির্মমভাবে হত্যা করার যখন প্রচেষ্টা চলছে তখন আপনি গভীর নিদ্রায় শায়িত। যখন আপনি পুরোপুরি ভাবে টের পান তখন নিজেকে কতই না অপ্রকৃতস্থ মনে হয়।
.
আর আপনি তবুও বোকার মতো অপেক্ষা করতে থাকেন
তার ফিরে আসার। নিজেকে এই বলে শান্তনা দেন, সে একদিন ফিরে এসে তার ভুল বুঝতে পারবে আর আপনি কোন কথা নয় শুধু তাকে জড়িয়ে ধরে বলবেন..."অসম্ভব ভালোবাসি তোকে"।
.
সম্পর্কের মৃত্যু ঘটেনা, কিছু মানুষ সম্পর্কের গলা টিপে হত্যা করে। আর এই হত্যাটির পরিকল্পনা অনেক পূর্বে থেকেই সাজানো হয়। আর আমরা বোকা মানুষ গুলো খুব দেরিতে টের পাই!!

#তালা - #চাবি)

জীবিত নই আমি মৃত,
তোমার কথার আঘাতে আজ জর্জরিত।
সত্যি করে বলো তো পারো কিভাবে তুমি?
আচ্ছা তোমার গালিগুলো আজ অনেক সহজসরল ভাবে আমার দিকে ছুরে আসে।
একটি বারের জন্যও কি তোমার ঠোট দুটো কাপে না?
যে মুখে সহস্রবার বলেছো ভালবাসি।
ভালবাসি।
ভালবাসি।
আজ সেই মুখেই করো তুমি তিরস্কার।
আচ্ছা বলো তো পুরনো কথাগুলোর মাঝে ভুল হয়ত আমারই বেশি ছিলো।
কিন্তু নতুন করে বললে........
আজ আর হয়ত আমি মানুষ না।
তোমার চোখে মানুষ নই।
বিয়ের আগে প্রেমিকা
বিয়ের পর স্ত্রী। কারও বউ, কারও ভাবী।
একজন মা।
এতগুলো রূপ পরিবর্তন করার পরও সমাজ আমায় কেনো বলে না, আমি অভিনেত্রী?
এটা নিয়ম তাই???
পুরুষ শাসীত সমাজে তোমাদের পরানো শিকলের তালা কেনো ঝুলবে আমার গায়ে।
আমি সন্তান, মেয়ে, নারী আমি পরিবর্তনশীল আর তুমি কি??
কেনো তোমার নজরে ছোট ছোট কথার উলোট পালোট হলে কেনো বলো আমায় মিথ্যাবাদী?
আমি হয়ত মানুষ নই!
আচ্ছা মানুষগুলো যদি এমনি হয়? আমি হয়ত মানুষ নই।

Friday, July 5, 2019

ব্যস্ততা আমারো আছে,...........

ব্যস্ততা আমারো আছে,
তবু সারাদিনের কাজ শেষে
নিজের একান্ত মুহূর্তটাতে
জানতে ইচ্ছে হয় -
তুমি কেমন আছো?
ক্লান্তি আমারো লাগে,
তবু হাজারো ক্লান্তির পরেও
দেখতে ইচ্ছে হয় -
তোমায় নিয়ে লেখা
উপাখ্যানটার কতোদূর হলো?
অভিমান আমারো হয়,
তবু সব ভুলে গিয়ে অন্তরালে
ফোনটা হাতে নিয়ে দেখতে ইচ্ছে হয়
তোমার কোনো ফোন কল অথবা
এস এম এস যদি পাই।
অভিযোগ আমারো আছে,
তবু আমি এটাই ভাবি
প্রানের চেয়ে প্রিয় মানুষটাকে
নিয়ে কার কাছে অভিযোগ চাই?
শুধু নেই যেটা তা হলো - অনুশোচনা;
সত্যি আমার কোনো অনুশোচনা নেই,
কোনো আফসোস নেই,
নেই কারণ- তোমাকে ভালোবাসার
কোনো কমতি নেই।
আমি মন ভরে আমার সবটুকু দিয়ে
তোমাকে ভালোবেসেছিলাম,
তাই নিজের আয়নায় নিজের কাছে
নিজে নিরেট স্বচ্ছ,
আর তোমার যে প্রতিচ্ছবিটি
সেটা অনেকটা ঝাপসা আর অস্প

সুখ, ভালোবাসা, আদর

জীবনকে সঠিক পথে চলতে কষ্ট করে পড়ার অনুরোধ রইল ----------------------- ১. ঘুম থেকে উঠে নামাজ ও স্রষ্টার প্রতি আপনার আজকের প্রার্থনা করে নিন। ...